Posts

Showing posts from August, 2019

স্লেট পেনসিল ও কাঠের পেনসিল

Image
স্লেট পেনসিল ও কাঠের পেনসিল                                                                --সাযযাদ কাদির ছিল দু’রকম পেনসিল: স্লেট পেনসিল ও কাঠের পেনসিল। কালো রঙের স্লেট পাথরের ফলকে লেখার জন্য ছিল ওই পাথরেরই পেনসিল। কালোর মধ্যে সেই পেনসিলের লেখা ফুটে উঠত সাদা রঙে।  ছোট  বেলায় আমাদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল ওই স্লেট আর পেনসিল। বলা হয়েছিল: স্লেটে লিখলে হাতের লেখা সুন্দর হবে।  স্লেটের সুবিধা ছিল আরও নানা রকম। সবচেয়ে বড় সুবিধা ছিল অবশ্য খরচ বাঁচানোর ক্ষেত্রে। যত খুশি তত লিখে যাও, কারন স্লেট্ লিখে আবার তা মুছে ফেলা যেতো। লেখার সময় স্লেটের পাশে আমরা পানিতে ভেজানো ন্যাকড়া রাখতাম। লেখা শেষ হলে শিক্ষক বা অভিভাবক কাউকে দেখিয়ে তা ওই ভেজা ন্যাকড়া দিয়ে মুছে  আবার লিখতাম।  লেখালেখির চেয়ে স্লেট বেশি উপকারে আসতো অঙ্ক কষার কাজে। হোম ওয়ার্কের খাতায়  “পাকা” করে তোলার আগে আমরা ”রাফ” করে নিতাম স্লেটে। ক্লাস ওয়ার্কও করা যেতো স্লেটে। কিন্তু পাথরের স্লেট আক্রা হয়ে গেল এক সময়ে, বাজারে এলো টিনের ও কাঠের “স্লেট”। স্কুলে ওই সব স্লেটে লেখালেখির চেয়ে পিটাপিটি জমত ভাল। শেষে ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে স্যারের

Bangladesh Open University Bed. Question Paper 2017 & 2018

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিএড প্রশ্নপত্র  Bangladesh Open University Question Paper বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিএড প্রশ্নপত্র - ১ম  সিমেস্টার  ২০১৭ Bangladesh Open University Question Paper - 1st Semester 2017 বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিএড প্রশ্নপত্র - ১ম  সিমেস্টার  ২০১৮ Bangladesh Open University Question Paper - 1st Semester 2018 বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিএড প্রশ্নপত্র - ২য় সিমেস্টার ২০১ ৮ Bangladesh Open University Question Paper - 2nd Semester 2018 বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিএড প্রশ্নপত্র - ২য় সিমেস্টার ২০১৯ Bangladesh Open University Question Paper - 2nd Semester 2019

শিক্ষকতাকে এক সময় ঘৃণা করতাম, পরে বুঝতে পারলাম যে আমার স্কুলটাই মূলত প্রধান সমস্যা ছিল।

Image
বেশি দিন আগের কথা নয়, শিক্ষকতা করব না বলে ঠিক করেছিলাম। তবে এখন আমার চোখ খুলে গেছে-বুঝতে পেরেছি নেতৃত্ব কী জিনিস। পার্থক্যটা আসলে প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে।  আগের জনের অধীন কাজ করতে গিয়ে আমার মনে হয়েছিল, আমি এমন একটা জায়গায় আটকে গেছি যে আমার আর করার মতো কিছু নাই। দিন শেষে বাড়ি ফিরতে হতো উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা নিয়ে। স্কুলে আমরা প্রচন্ড চাপের মধ্যে থাকতাম যাতে করে বাচ্চাদের প্রত্যাশিত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায়, যেন বোঝা যায় যে স্কুলটার উন্নতি হচ্ছে। স্কুলের লিডারশিপ টিমের সদস্য হওয়ায় প্রধান শিক্ষক চাইতেন আমি যেন অন্যদের সাথে দুরত্ব বজায় রাখি, আর এভাবে আমি আমার সহকর্মীদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম।  ব্যাপারটা আরও খারাপ হল যখন দেখলাম একজন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী বার বার আমাকে শারীরিকভাবে আঘাতের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। একদিন আমাকে মাথায় আঘাত নিয়ে হাসপাতলে ভর্তি হতে হল এবং মনে হল যেন নাকটা ভেঙ্গে গেছে।  আশা করেছিলাম প্রধান শিক্ষক আমাকে সহযোগীতা দেবেন। পরদিন কাজে ফিরে আবিস্কার করলাম ঐ ছাত্রটির বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয় নি। আমি বোঝাতে চাইলাম যে আমাদের সুরক্ষা প্রয়োজন। জবাবে আমাকে